শাকুর মজিদ সম্পর্কে
শাকুর মজিদ বাংলাদেশি স্থপতি, নাট্যকার, তথ্যচিত্র নির্মাতা ও চিত্রগ্রাহক। ভ্রমণকাহিনি ও জীবনীসাহিত্যে অবদানের জন্য তিনি ২০১৭ সালে বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার লাভ করেন।
প্রারম্ভিক জীবন
শাকুর মজিদ ১৯৬৫ সালের ২২ নভেম্বর সিলেট জেলার বিয়ানীবাজার উপজেলার মাথিউরা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।তার পিতা আবদুল মজিদ ও মাতা ফরিদা খাতুন। পাঁচ ভাইবোনের মধ্যে তিনি সকলের বড়। ২০ বছর বয়সে তার পিতা মারা যান।

বুয়েটে পড়ার সময় থেকেই আলোকচিত্রচর্চা শুরু করেন। ১৯৯০ সালে তাঁর আহবানে গঠিত হয় আর্কিটেকচার ডিপার্টমেন্ট ফটোগ্রাফিক সোসাইটি । তিনি এই সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা সাধারন সম্পাদক ও সভাপতি ছিলেন।
১৯৯৩ সালে তিনি বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্থাপত্যে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করে পুরোপুরি স্থাপত্য ও নির্মাণ পেশায় যুক্ত হয়ে যান এবং লেখালেখি, চলচ্চিত্রনির্মাণের কাজও চালাতে থাকেন।
কর্মজীবন
১৯৯৩ সালে তিনি দুজন বন্ধু-স্থপতিকে নিয়ে ট্রায়াঙ্গেল কনসাল্ট্যান্টস নামে একটি ফার্ম প্রতিষ্ঠা করেন। এছাড়া তিনি ট্রাই-স্পেস লিমিটেড, ব্রিটানিয়া প্রপার্টিজ লিমিটেড, ভিউ ফাইন্ডারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি ২০০৪ সাল থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের খণ্ডকালীন শিক্ষক হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
স্থাপত্য ও নির্মাণ বিষয়ক পেশা ছাড়াও রেডিও, টেলিভিশন ও মঞ্চের জন্য তিনি উল্লেখযোগ্য কয়েকটি নাটক লিখেছেন। ২০০০ সালে সিলেটের আঞ্চলিক ভাষায় লেখা প্রথম টেলিভিশন নাটক লন্ডনী কইন্যা‘র জন্য ব্যাপক আলোচিত হন। এরপরও ২০০৫ সাল পর্যন্ত টেলিভিশনে প্রচারের জন্য লেখা নাইওরী, বৈরাতী, চেরাগ, করিমুন্নেসা প্রভৃতি নাটক লিখে ব্যাপক প্রশংসা, সম্মাননা ও পুরস্কার প্রহণ করেন।
২০০১ সাল থেকে শুরু করেন প্রামাণ্যচিত্র নির্মাণ। আমেরিকায় বাঙ্গালিদের অভিবাসনের চিত্র ধরে আনেন তাঁর ‘স্বপ্নের দেশে স্বপ্নভঙ্গের দেশে’ প্রামাণ্যচিত্রে। শাহ আবদুল করিমকে নিয়ে ২০০৩ সালে শুরু করে ভাটির পুরুষ নামে ৫০ মিনিটের প্রামাণ্যচিত্র নির্মাণ করেন ৭ বছরে। এছাড়াও ২০০৩ সাল থেকে লালনের এক শিষ্য বিধানকে নিয়েও চলছে প্রামাণ্যচিত্র নির্মাণের কাজ।
ক্যামেরা হাতে দেশ- বিদেশ ঘুরে বেড়ানো তাঁর একটা বড় শখ। বন্ধুদের নিয়ে ‘পঞ্চপর্যটক’ নামে ৫জনের একটা দল নিয়ে বিশ্বময় ঘুরে বেড়াচ্ছেন ২০০১ সাল থেকে।
এই ঘুরাঘুরির প্রকাশ ঘটিয়েছেন প্রায় কুড়িটি ভ্রমণকাহিনি আর তিন শতাধিক ভ্রমণ ও স্থাপত্যবিষয়ক প্রামাণ্যচিত্রে। ফেরাউনের গ্রাম এবং ১০ সদর স্ট্রিটঃ রবীন্দ্রনাথের কলকাতা তাঁর দুইটো উল্লেখযোগ্য ভ্রমণগ্রন্থ। এছাড়াও ক্লাস সেভেন ১৯৭৮ নামক আত্মস্মৃতিমূলক গ্রন্থ লিখে লেখক হিসাবে প্রকাশিত হন ২০০৮ সালে। ক্যাডেট কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় জীবন নিয়ে লেখা ট্রিলজি ‘ছাত্রকাল’ এবং হুমায়ূন আহমেদকে নিয়ে লেখা তিনটি স্মৃতিগ্রন্থের সমণ্বয়ে হুমায়ূন নামা’ উল্লেখযোগ্য গ্রন্থ। এ ছাড়াও ১৭টি ভ্রমণগ্রন্থ ভ্রমণসমগ্র ৪ খন্ডে প্রকাশিত আছে।
ব্যক্তিগত জীবন
শাকুর মজিদ ডঃ হোসনে আরা জলির সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন ১৯৯৩ সালে। তাদের দুই পুত্র, ইশমাম ইনতিসার মজিদ ও ইবন ইবতেশাম মজিদ। তারা ঢাকায় বসবাস করেন।
প্রকাশিত গ্রন্থসমূহ
ক. ভ্রমণ কাহিনী
- আমিরাতে তেরোরাত (২০০৩/উৎস প্রকাশন)
- আমেরিকা: কাছের মানুষ দূরের মানুষ (২০০৮/উৎস প্রকাশন)
- কালাপানি (২০০৯/অন্যপ্রকাশ)
- সক্রেটিসের বাড়ি (২০০৯/অন্য প্রকাশ)
- পাবলো নেরুদার দেশে (২০০৯/অবসর প্রকাশনী)
- হো চি মিনের দেশে (২০০৯/ উৎস প্রকাশনী)
- নদীর নাম টে (২০১০/উৎস প্রকাশন)
- মালয় থেকে সিংহপুরী (২০১১/উৎস প্রকাশন)
- অষ্টভ্রমণ (২০১১/উৎস প্রকাশন)
- সিংহল সমুদ্র থেকে (২০১১/অনন্যা)
- সুলতানের শহর (২০১২/অবসর প্রকাশনী)
- লেস ওয়ালেসার দেশে (২০১২/অবসর প্রকাশনী)
- মিং রাজের দেশে (২০১৩/ উৎস প্রকাশন)
- নাশিপাড়া লিজিয়াং (২০১৪/ উৎস প্রকাশন)
- নোবেলের শহর (২০১৪/অন্য প্রকাশ)
- অন্নপূর্ণায় (২০১৪/ উৎস প্রকাশন)
- প্রাগের ঠাকুরোভা, মোজার্টের লবনপুর (২০১৫/অবসর প্রকাশনী)
- ফেরাউনের গ্রাম (২০১৬ /অন্যপ্রকাশ)
- ১০ সদর স্ট্রিট : রবীন্দ্রনাথের কলকাতা (২০১৬/প্রথমা)
- জিংহো : ময়ূরের গ্রাম (২০১৭/পাঞ্জেরী)
- পৃথিবীর পথে পথে (২০১৭/গ্রন্থ কুটির)
- ভ্রমণসমগ্র – ১ (২০১৭/কথাপ্রকাশ)
- ভ্রমণসমগ্র – ২ (২০১৭/কথাপ্রকাশ)
- ভ্রমণসমগ্র – ৩ (২০১৭/কথাপ্রকাশ)
- ভ্রমণসমগ্র – ৪ (২০১৭/কথাপ্রকাশ)
খ. আত্মস্মৃতি/স্মৃতিচারণ মূলক
- ক্লাস সেভেন ১৯৭৮ (২০০৮/অন্য প্রকাশ)
- হুমায়ূন আহমেদ : যে ছিলো এক মুগ্ধকর (২০১৩/প্রথমা) প্রকাশন)
- নুহাশপল্লীর এইসব দিনরাত্রি (২০১৩/অন্য প্রকাশ)
- ভাটির পুরূষ-কথা (২০১৩/ বেঙ্গল পাবলিকেশনস)
- ক্যাডেটের ডাইরী (২০১৪/অন্য প্রকাশ)
- অভিনেতা হুমায়ূন ও অন্যান্য (২০১৭/গ্রন্থ কুটির)
- মাথিউরার গেন্দাফুল কিংবা ফৌজদারহাটের মেরিগোল্ড (২০১৯/ পাঞ্জেরী)
- বুয়েটকাল (২০১৯/ কথাপ্রকাশ)
গ. নাটক গ্রন্থ
- মহাজনের নাও (২০১১/উৎস প্রকাশন)
- নির্বাচিত নাটক (২০১৫/অয়ন প্রকাশনী)
- হাছনজানের রাজা (২০১৮/ পাঞ্জেরী)
ঘ. আলোকচিত্র গ্রন্থ
- রিদম অন দ্যা স্টেজ (২০০৩/টোনাটুনি)
ঙ. স্থাপত্য বিষয়ক
- ইসলামের স্থাপত্যধারা (২০১৩/শব্দ শৈলী)
চ. গল্প গ্রন্থ
- রিতা ও দুঃসময়ের গল্পগুলো (১৯৯৬ / এডর্ন, ২০১০/উৎস প্রকাশন)
নাট্য রচনা
ক. বেতার নাটক
- যে যাহা করোরে বান্দা আপনার লাগিয়া (১৯৮৫- সিলেট বেতার)
- হিসাব বুঝে পেলাম (১৯৮৬- সিলেট বেতার)
- লন্ডনী কইন্যা (১৯৯৭- সিলেট বেতার)
খ. টেলিভিশন নাটক/ টেলিফিল্ম
- শেষ দৃশ্য (১৯৯৮- বাংলাদেশ টেলিভিশন, পরিচালনা- সালাহ উদ্দীন লাভলু)
- লন্ডনী কইন্যা (২০০০- বাংলাদেশ টেলিভিশন, পরিচালনা- তৌকীর আহমেদ)
- নাইওরী (২০০১- বাংলাদেশ টেলিভিশন- পরিচালনা- তৌকীর আহমেদ )
- চেরাগ (২০০৩- এনটিভি, পরিচালনা- কায়েস চৌধুরী)
- আজ আমার দিন (২০০৩- বাংলাদেশ টেলিভিশন, পরিচালনা- চয়নিকা চৌধুরী)
- বৈরাতি (২০০৪- চ্যানেল আই, পরিচালনা- শাকুর মজিদ)
- করিমুন নেসা (২০০৫- এনটিভি, পরিচালনা- তৌকীর আহমেদ)
- সবুজ মাটির মায়া (২০০৫- চ্যানেল আই, পরিচালনা- তৌকীর আহমেদ)
- একটি লাল শাড়ি (২০০৬- চ্যানেল আই, পরিচালনা- দিপংকর দীপন)
গ. গল্প থেকে নাট্যরূপ
- ‘নিয়নের ধূসর আলো’ অবলম্বনে গিয়াস উদ্দিন সেলিমের চিত্রনাট্য ও পরিচালনায় ‘জনক, বাবর ও চন্দ্রা’ ২০০৪ সালে এ টি এন বাংলায় প্রচার হয়।
ঘ. মঞ্চ নাটক
- মহাজনের নাও (২০১০)
- হাছনজানের রাজা (২০১৫)
প্রামান্যচিত্র – একক
- স্বপ্নের দেশে স্বপ্নভঙ্গের দেশে – ২০০১ (২০মি)
- একজন স্বপ্নচারী (প্রয়াত চলচ্চিত্রকার তারেক শাহরিয়ারকে নিয়ে) -২০০২ (১৫ মি), চ্যানেল আই
- সোঁদা মাটির ঘ্রাণ – ২০০৫, (২০ মি), এনটিভি
- বোলপুরে রবীন্দ্রনাথ -২০০৫, (২০ মি ), চ্যানেল আই
- মাই সিক্স ইয়ার্স- ২০০৬ (৩০ মি),
- ভাটির পুরুষ (শাহ আবদুল করিমের উপর)- ২০০৮ (৫০মি), বাংলাদেশ টেলিভিশন
- বেস্ট উল (কর্পোরেট ডকুমেন্টারি)-২০১৫, (১২ মি)
- একজন শওকত আলী -২০১৫ (৪মি)
- সেইন্ট অব ওয়াটার -২০১৬ (২০মি) ফোবানা সম্মেলন, আমেরিকা
- হাসান আজিজুল হক -২০১৬ (৪মি)
- আলোর পথযাত্রী (জামিলুর রেজা চৌধুরী) ২০১৬ (১২ মি)
- মানবিক নিরাপত্তায় আমরা (বাংলাদেশ আনসার ও ভিডিপির জন্য)- ২০১৮ (১৫মি)
- বাংলাদেশ সমরাস্ত্র কারখানা -২০১৯ (১২ মি)
- কুমিল্লা ক্যাডেট কলেজ -২০১৯
- কুসুম ফোটার দিন (কুমিল্লা ক্যাডেট কলেজের নতুন ক্যাডেটের প্রথম দিন) -২০২০
প্রামান্যচিত্র – ধারাবাহিক
- পৃথিবীর পথে পথে ( বিশ্ব ভ্রমণচিত্র) ৬৪ পর্ব, প্রতিটি ২০ মি, ২০০৫-২০০৭, আরটিভি
- ভূবন ভ্রমিয়া শেষে (বিশ্ব ভ্রমণচিত্র) ২৬পর্ব, প্রতিটি ২০ মি, ২০০৮-২০০৯, বিটিভি
- মসজিদের ইতিকথা (স্থাপত্য বিষয়ক ) ৩০ পর্ব, প্রতিটি ৫ মি, ২০১০, বিটিভি
- ইতিহাসের শহর (স্থাপত্য ও ভ্রমণ ) ২৬ পর্ব, প্রতিটি ২০ মি, ২০১০, বিটিভি
- আমাদের এই বসুন্ধরা (বাংলাদেশ ভ্রমণ) ৬৪ পর্ব, প্রতিটি ৫ মি, ২০১১, বিটিভি
- দূরদেশ (বিশ্ব ভ্রমণচিত্র) ১৩ পর্ব, প্রতিটি ২০ মি, ২০১১, মাছরাঙা টেলিভিশন
- বাংলার মসজিদ (স্থাপত্য বিষয়ক ) ৩০ পর্ব, প্রতিটি ৫ মি, ২০১১, বিটিভি
- ইসলামের স্থাপত্যধারা (বিশ্ব স্থাপত্য বিষয়ক ) ৩০ পর্ব, প্রতিটি ৫ মি, ২০১২, বিটিভি
- বাংলাদেশের ইসলামী স্থাপত্যধারা (স্থাপত্য বিষয়ক ) ৩০ পর্ব, প্রতিটি ৫ মি, ২০১৩, বিটিভি
- দূরে কোথাও (বিশ্ব ভ্রমণচিত্র) ১৩ পর্ব, প্রতিটি ২০ মি, ২০১৪, বৈশাখী টেলিভিশন
- দূর দূরান্তে (বিশ্ব ভ্রমণচিত্র) ৪৮ পর্ব, প্রতিটি ২০ মি, ২০১৪, চ্যানেল আই
- স্মৃতির সৌধমালা (স্থাপত্য বিষয়ক ) ১৮ পর্ব, প্রতিটি ৫ মি, ২০১৪, বিটিভি
- ইসলামী দুনিয়া (স্থাপত্য ও শিল্পকলা) ৩০ পর্ব, প্রতিটি ২০ মি, ২০১৮, মাছরাঙা টেলিভিশন
পুরস্কার ও সম্মাননা
- ১৯৯০ অনারেবল ম্যানশন- ‘মেয়ে শিশু’ শীর্ষক আলোকচিত্র প্রতিযোগিতা- ইউনিসেফ
- ১৯৯০ তৃতীয় পুরস্কার- ‘বাংলাদেশের শিশু’ শীর্ষক আলোকচিত্র প্রতিযোগিতা- খেলাঘর
- ১৯৯১ অনারেবল ম্যানশন- ‘ন্যাচার’ শীর্ষক আলোকচিত্র প্রতিযোগিতা- এল পি এস, আমেরিকা
- ২০০১ শ্রেষ্ঠ নাট্যকার সম্মাননা (লন্ডনী কইন্যা)- বাংলাদেশ এসোসিয়েশন ইন ক্যালিফোর্নিয়া
- ২০০২ শ্রেষ্ঠ নাট্যকার-২০০১ (নাইওরী)- বাংলাদেশ কালচারাল রিপোর্টার্স এসোসিয়েশন
- ২০০২ শ্রেষ্ঠ নাট্যকার-২০০১ (নাইওরী)- টেলিভিশন রিপোর্টার্স এসোসিয়েশন বাংলাদেশ
- ২০০২ শ্রেষ্ঠ টেলিফিল্ম -২০০১ (নাইওরী)- টেলিভিশন রিপোর্টার্স এসোসিয়েশন বাংলাদেশ
- ২০০৩ সমালোচনা পুরস্কার-২০০২ (প্রামাণ্যচিত্র- স্বপ্নের দেশে), বাংলাদেশ কালচারাল রিপোর্টার্স এসোসিয়েশন
- ২০০৪ সমালোচনা পুরস্কার-২০০৩ (নাট্যকার- চেরাগ), বাংলাদেশ কালচারাল রিপোর্টার্স এসোসিয়েশন
- ২০০৪ সমালোচনা পুরস্কার -২০০৩ (আলোকচিত্র প্রকাশনা- রিদম অন দ্যা স্টেজ) বাংলাদেশ কালচারাল রিপোর্টার্স এসোসিয়েশন
- ২০০৫ শ্রেষ্ঠ চিত্রনাট্যকার -২০০৪ (বৈরাতী)- ঝিলিক-চ্যানেল আই
- ২০০৫ শ্রেষ্ঠ চিত্রনাট্যকার-২০০৪ (বৈরাতী)- কালচারাল জার্নালিস্ট ফোরাম অব বাংলাদেশ
- ২০০৫ শ্রেষ্ঠ চিত্রনাট্যকার -২০০৪ (বৈরাতী)- বাংলাদেশ বিনোদন সাংবাদিক সমিতি
- ২০০৫ শ্রেষ্ঠ চিত্রনাট্যকার -২০০৪ (বৈরাতী)- বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সাংবাদিক সমিতি
- ২০০৬ শ্রেষ্ঠ চিত্রনাট্যকার-২০০৫ (করিমুন্নেসা)- অনন্যা সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংস্থা
- ২০০৬ শ্রেষ্ঠ চিত্রনাট্যকার -২০০৫ (করিমুন্নেসা)- টেলিভিশন রিপোর্টার্স এসোসিয়েশন বাংলাদেশ
- ২০০৬ শ্রেষ্ঠ টেলিফিল্ম পরিচালক ২০০৫ (করিমুন্নেসা)- বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সাংবাদিক সমিতি
- ২০০৭ শ্রেষ্ঠ ভ্রমণচিত্র নির্মাতা -২০০৬ (পৃত্থিবীর পথে পথে ) – টেলিভিশন রিপোর্টার্স এসোসিয়েশন বাংলাদেশ
- ২০০৭ রেনেসা-বাংলা সম্মাননা, শ্রেষ্ঠ অনুষ্ঠান নির্মান (পৃথিবীর পথে পথে) ঢাকা-কোলকাতা কালচারাল ফোরাম
- ২০০৭ শ্রেষ্ঠ ভ্রমণচিত্র নির্মাতা -২০০৬ (পৃত্থিবীর পথে পথে ) – বাংলাদেশ কালচারাল রিপোর্টার্স এসোসিয়েশন
- ২০০৯ শ্রেষ্ঠ প্রামাণ্যচিত্র নির্মাতা -২০০৮ (ভাটির পুরুষ) – বাংলাদেশ কালচারাল রিপোর্টার্স এসোসিয়েশন
- ২০০৯ শ্রেষ্ঠ প্রামাণ্যচিত্র নির্মাতা -২০০৮ (ভাটির পুরুষ) – টেলিভিশন রিপোর্টার্স এসোসিয়েশন বাংলাদেশ
- ২০১৪ রাগিব-রাবেয়া সাহিত্য পুরস্কার -২০১২ (ভ্রমণসাহিত্য) – রাগিব-রাবেয়া ট্রাস্ট
- ২০১৪ ফৌজিয়ান আইকন সম্মাননা, অধ্যক্ষ- ফৌজদারহাট ক্যাডেট কলেজ
- ২০১৫ সমরেস বসু সাহিত্য পুরস্কার ২০১৫, নাট্যসভা
- ২০১৭ শিল্পকলা একাডেমি পদক- ২০১৬ (চলচ্চিত্র), সিলেট জেলা প্রশাসন
- ২০১৮ বাংলা একাডেমি সাহিত্যপুরস্কার -২০১৭ (ভ্রমণ, স্মৃতিকথা ও জীবনীসাহিত্য), বাংলা একাডেমি
- ২০১৮ আইএফআইসি ব্যাংক সাহিত্যপুরস্কার -২০১৬ (ফেরাউনের গ্রাম), আইএফআইসি ব্যাংক